১.শুটকি মাছে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন , ক্যালসিয়াম, কোলেস্টেরল ও শক্তি।
২.যে সব ব্যক্তি অধিক পরিমানে পরিশ্রম করে তাদের এই মাছ খাওয়া অনেক উপকার। শরীরের অধিক শক্তি যোগাতে শুটকি মাছের তুলনা হয়না।
৩.নিয়মিত এই মাছ খেলে ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা এই অসুখগুলো সহজে হয় না।
৪.গর্ভবতী মায়েরা সম্ভব হলে শুটকি মাছ বেশি খেতে পারেন। কারন এতে আয়রন,সোডিয়াম ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে।
৫.তাছাড়া আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী।
৬. শরীরের হরমোনজনিত সমস্যা দূর করে।
৭.এই মাছ বাড়ন্ত শিশু, ব্যায়ামবিদ, খেলোয়াড়,নৃত্যশিল্পী, সাঁতারু এ ধরনের ব্যক্তিদের জন্য যথেষ্ট উপকারী।কারন এতে যে পরিমানে ক্যালরী রয়েছে তা কায়িক পরিশ্রমের ব্যক্তিদের সাহায্য করে
৮.শুটকি মাছে প্রচুর পরিমানে কোলেস্টেরল রয়েছে। যে সব ব্যক্তি পাতলা লিকলিকে তাদের শরীর মোটা করতে শুটকি মাছ গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে।
শুটকি মাছের অপকারিতা
শুটকি মাছের অপকারিতা কিছু রয়েছে।
কারন এতে উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে।
যে সব ব্যক্তি মোটা ও হার্টের সমস্যা আছে তাদের অবস্যাই শুটকি মাছ এড়িয়ে চলা উচিত।
পিত্তথলি বা গলব্লাডারে পাথর,কিডনি, ইনফেকশনসহ যেকোনো জটিলতার জন্য শুঁটকি মাছ না খাওয়া ভালো ।
কারণ, শুটকি মাছে রয়েছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন।
শুঁটকি মাছের উচ্চমাত্রার প্রোটিন থাকার জন্য লিভার, কিডনি, পিত্তথলিতে সমস্যার রোগীদের জন্য হুমকিস্বরূপ।
তাছাড়া এই মাছ উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ হওয়ার জন্য হূদেরাগী, ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপের রোগীদের জন্য বর্জনীয়।